নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ
দেশের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান বিশিষ্ঠ শিক্ষানুরাগী ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী বলেছেন, “সিলেটের বটেশ্বরের বিস্তির্ন এলাকা নিয়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসের যাত্রার শুরু থেকে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি পরিবেশ ও প্রতিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্ব দিচ্ছে। প্রাকৃতিক ও নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ঘেরা ক্যাম্পাসটি সবুজ ভবিষ্যতের প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীকারের প্রতীক।” গত ২ জানুয়ারী মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে প্রদর্শনী ও গবেষণা কার্যক্রমের জন্য সৃজিত টিলাভূমিতে চা গাছ রোপনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ড অব স্ট্রাস্টিজের ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর চৌধুরী, ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক, ব্যবসা ও অর্থনীতি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের প্রধান মোঃ ইমরান উদ্দিন, রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, পরিচালক (অর্থ) মোঃ এনামুল হক, ডেপুটি রেজিস্ট্রার মিহির কান্তি চৌধুরী, এসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর (স্পোর্টস) ও জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রাজিন সালেহ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের কর্মকর্তা রূপা ইসলাম, সহকারি প্রকৌশলী নাঈম আহমেদ, প্রমূখ।
ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী আরো বলেন, আমাদের শিক্ষার্থী ও তাদের বন্ধু-বান্ধব এবং অভিভাবক ছাড়াও সিলেটে বেড়াতে আসা অনেক পর্যটক প্রতিদিন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি দেখতে আসেন। “দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ” এবং দেশের প্রধান চা-উৎপাদনকারী অঞ্চল হিসেবে পরিচিত সিলেটের ঐতিহ্য তুলে ধরতে গবেষণা ও প্রদর্শনের নিমিত্তে গড়া ছোট পরিসরের চা বাগানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।